The 5-Second Trick For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
The 5-Second Trick For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষের জন্য বাউ ড্রাগন ফল-১ ও বাউ ড্রাগন ফল-২ নির্বাচন করা যেতে পারে। প্রথম জাতটির শাঁস সাদা, দ্বিতীয় জাতটির শাঁস লাল।
মাটি তৈরি: ড্রাম বা টবের ২ ভাগ বেলে দোআঁশ মাটি, ১ ভাগ গোবর, ৪০-৫০ গ্রাম টিএসপি সার এবং ৪০-৫০ গ্রাম পটাশ সার মিশিয়ে টব বা ড্রাম এমনভাবে ভর্তি করতে হবে যেন উপরে পানি দেওয়ার জন্য একটু খালি থাকে। এরপর মাটির সাথে অন্যান্য উপাদান ভালোভাবে মেশানোর জন্য পানি দিয়ে ১০-১২ দিন রেখে দিতে হবে।
১০ বছরের উর্ধে গাছে ৭০-৮০ কেজি গোবর সার, ৫০০ গ্রাম ইউরিয়া, ৫০০ গ্রাম টিএসপি ও ৫০০ গ্রাম এমওপি প্রয়োগ করতে হবে
১)প্রতিটি ছিদ্র উপরে ঢেউ খেলানো খোলামকুচি অথবা বড় পাথরের টুকরো দিতে হবে।
সুস্বাদু ব্ল্যাকবেরি গাছের পরিচর্য়া
মালয়েশিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
ড্রাগন ফলে রয়েছে ফেনোলিক নামক অ্যাসিড এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এগুলো শরীরে ক্ষতিকর ক্যান্সার কোষগুলোকে ধ্বংস করে ফেলে। এই ফলে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু খনিজ পদার্থ এবং কিছু বিশেষ উপাদান যা আমাদের শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন জাতীয় পদার্থগুলো বের করে দেয়। এতে করে মানব শরীরের ক্যান্সার নামক রোগ জন্মাতে পারে না এবং উল্লেখিত এসিড ক্যান্সার কোষগুলোকে নিঃশ্বেষ করে দেয়।
প্রতিটি গোলাপ গাছে জন্য প্রায় এক ধরনের মাটি তৈরির প্রয়োজন হয়। ছাদ বাগানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। মনে রাখবেন গোলাপ গাছে জন্য দোঁয়াশ অথবা বেলে দোঁয়াশ মাটি একদম উপযুক্ত,এতে করে মাটির শিকড় আঁটসাঁট হয়ে থাকবে না। মাটির গঠন এবং উর্বরতা উন্নত করার জন্য মাটির সাথে জৈব সার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। মাটি তৈরীর জন্য টবের মাটিকে তিন ভাগে ভাগ করতে হবে। ৩০% মাটি, ৩০% গোবর সার,৩০% ভার্মিকম্পোস্ট এবং ১০% হাঁড়েরগুড়ো,শিংকুঁচি এবং একমুঠো নিমখাল দিতে হবে। গোবর সারের পরিবর্তে কাঠের চাই, কাঠের গুঁড়ো,ধানের চিটা অথবা কোকোপিট দেওয়া যাবে। মাটির ওজন হালকা রাখতে হবে,এতে করে টব ভারওয়েট হবে না এবং টবের জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্ন্যতি হবে। মাটি ঝুরঝুরে হলে গাছের শিকড় খুব সহজেই বৃদ্ধি পাবে।
Drip irrigation set up employing a 4HP diesel motor
আপনার ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ read more করতে পারেন মাটির টবে বা ড্রামে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি ২০ ইঞ্চি আকারের ড্রাম বেছে নেন। কারণ এই আকারের ড্রামে চারা ভালোভাবে শিকর ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলন অনেক ভালো হবে।
সার প্রয়োগের সময় মাটিতে রসের অভাব হলে ঝাঁঝরি দিয়ে পানি সেচ দিতে হবে।
ছাদ বাগানের জন্য উপযোগী ফল গাছের মধ্যে : আম, বিদেশি কাঁঠাল (আঠা, ভোতাবিহীন রঙ্গিন জাত যা রোপণের দুই বছর পর ফল দেয়), পেয়ারা, বারোমাসী লেবু (কাগজি, সিডলেস, এলাচি), মাল্টা, কমলা, থাই বাতাবি, কুল (টক ও মিষ্টি), ডালিম, শরিফা, সফেদা, আমলকী, বারোমাসী আমড়া, জামরুল, অরবরই, বিলিম্বি, করমচা, ড্রাগন অন্যতম।
এপ্রিল-মে মাস থেকে গাছে ফুল আসতে শুরু করে, ফুল আসার ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে ফল তৈরী হয়। অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে ফুল ও ফল ধরা অব্যাহত থাকে।